হাওজা নিউজ বাংলা রিপোর্ট অনুযায়ী, সফল সফরের অন্যতম সফর
গতকাল এসেছিলাম পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলার মন্তেশ্বর থানার কুসুমগ্রাম ৷
মেমরী স্টেশন থেকে ২০-কিঃমিঃ দূরে নিরিবিলি গ্রাম ৷ মাটির টানে মাটির মানুষ বেশী ৷ মুসলমান বলতে তিন ধরনের মুসলমান বাস করেন এখানে ৷
এখানে পীর সিললিলায় ফকিরি ধরনের বেশকিছু মানুষ আছেন, যারা ফরিকি গান, লালন গান চর্চা করেন ৷ তাদের মধ্যে কিছু মানুষ আছেন যারা 'আহলে বাইত'কে নামে চেনেন, পাক পাঞ্জাতনকে শব্দে চেনেন ৷ ব্যাস এতটুকু ৷
আমরা এসেছিলাম এই সব মানুষের মধ্যে 'আহলে বাইতের কোরআনিক পরিচয় তুলে ধরতে, আহলে বাইতের দ্বীনি পরিচয় এবং তাঁদের মহব্বত ফরজ কেন, তাঁদের মানতে কেন হবে তার পয়গম তুলে ধরতে,
সুধু এতটুকু নয়, বরং বর্তমান বিশ্ব পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে আহলে বাইতের বেলায়তের জ্ঞান কতটা প্রয়োজন তার দিশা দেখাতে ৷
তবে এখানে এসে ভালো লাগলো ৷
এখানে মহররমের বিষয় নিয়েও কাজ করা যাবে ৷ আমরা ভাবছি, এখানে একটি মওলানা যদি মহররমের ১-তারিখ থেকে ১০-তারিখ পর্যন্ত ১০-দিন রাখা যায়, তাহলে আশুরা বিল্পবের মূল ধারাটি এখানের মানুষের মধ্যে বিস্তার করা সম্ভব ৷
দ্রষ্টব্য: হাওজা নিউজে প্রকাশিত সমস্ত নিবন্ধ লেখকদের ব্যক্তিগত মতামতের উপর ভিত্তি করে। হাওজা নিউজের নীতি লেখকের মতামতের সাথে একমত হওয়া জরুরী নয়।